স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী রচনা।
স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী রচনা।
আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশের ৫০ বছর পূর্ণ হলো। সে উপলক্ষে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী সম্পর্কে সকলের জানা প্রয়োজন ও এটি রচনা হিসেবেও পরীক্ষার জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী রচনা |
সূচনা
আমাদের বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ। ১৯৭১ সালে স্বাধীন হয় আমাদের এই দেশটি। দেখতে দেখতে ২০২১ অর্থাৎ ৫০ বছরে পদার্পন করলো আমাদের এই মাতৃভূমি। কোন কিছু ২৫ বছরে পদার্পণ করলে তাকে বলা হয় রজত জয়ন্তী এবং ৫০ বছরে পদার্পণ করলে তাকে বলা হয় সুবর্ণ জয়ন্তী। তাই সাধারণ অর্থে বলা যায় আমাদের দেশ পদার্পণ করেছে সুবর্ণ জয়ন্তীতে। এই ৫০ বছরে যুদ্ধবিধ্বস্থ ও গরীব বাংলাদেশ পরিণত হয়েছে উন্নয়নশীল দেশে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা পূর্ব ইতিহাস
১৭৫৭ সালে মোঘল সম্রাট নবাব সিরাজ-উ-দৌলা এর পরাজয়ের মাধ্যমে আমাদের বর্তমান দেশসহ ভারতীয় উপমহাদেশ হারায় স্বাধীনতা। তারপর শুরু হয় ইংরেজ শাসন। প্রায় ২০০ বছর তারা আমাদেরকে শাসন করেছে। পাশাপাশি করেছে শোষণ ও সম্বলহীন। তখন ভারতীয় উপমহাদেশসহ সকলে কঠোর আন্দোলন ও যুদ্ধের মাধ্যমে ফিরিয়ে আনে স্বাধীনতা। ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতা পাওয়ার পর দ্বিজাতি তত্বের মাধ্যমে ভারত ও পাকিস্তান নামক দুইটি রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। ১৯৪৭ সালের ১৪ ই আগষ্ট পাকিস্তান ও ১৯৪৭ সালের ১৫ ই আগষ্ট ভারত স্বাধীন হয়। কিন্তু পাকিস্তান দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। একটি অংশ পূর্ব পাকিস্তান এবং আরেক অংশ পশ্চিম পাকিস্তান। আমাদের বর্তমান বাংলাদেশ ছিলো পূর্ব পাকিস্তান। পূর্ব পাকিস্তান পশ্চিম পাকিস্তানের শাসনে চলে। যার কারণে তখন আমরা স্বাধীনতা পাই নি। তারপর পশ্চিম পাকিস্তানিরা ১২০০ মাইল দূর থেকে আমাদেরকে শাসন করতে থাকে। পাশাপাশি শোষণ ও নির্যাতন। তারা প্রথমে আমাদের মাতৃভাষা বাংলার উপর আঘাত হানে। তারপর একে একে চালু করে নানান প্রকার শোষণ ও বঞ্চণা। কিন্তু বাঙালিরা এসব মেনে নেয় নি। তারা গড়ে তোলে প্রতিরোধ। তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়। বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালিদেরকে জোগায় সাহস ও সামনে থেকে দেন নেতৃত্ব। ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দান বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঐতিহাসিক ভাষন দেন যা বর্তমানে ইউনেস্কো ২০১৭ সালের ৩০ শে অক্টোবর এই ভাষণকে বিশ্বপ্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে ঘোষণা দেন। তিনি ১৮ মিনিটের অলিখিত ভাষণে বাংলাদেশ শব্দটি ব্যবহার করেছেন ও তুলে ধরেছেন বাঙালির স্বাধীনতার।
১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ রাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী আমাদের দেশের উপর ঝাঁপিয়ে পরলে বাঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২৬ শে মার্চের প্রথম প্রহরে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দেন বাংলাদেশের স্বাধীনতার। এই ভাষণ স্বাধীন বাংলা বেতারকেন্দ্রসহ বিভিন্ন মাধ্যমে বাঙালিদের কানে পৌছে দেওয়া হয়। তারপর থেকে শুরু হয় যুদ্ধ। দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ , ৩০ লক্ষ মানুষের শহীদ হওয়ার মধ্য দিয়ে ১৯৭১ সালের ১৬ ই ডিসেম্বর স্বাধীনতা লাভ করে আমাদের বাংলাদেশ।
আরো পড়ঃ
স্বাধীনতা অর্জনের পর বাংলাদেশের পুনর্গঠন
১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর আমাদের এই দেশ স্বাধীন হলেও একটি দেশ পুনর্গঠন করলে অনেক চাপ সামাল দিতে হয়। স্বাধীনতা অর্জনের পর বাংলাদেশের পুনর্গঠণ বলতে বাংলাদেশের ১৯৭১ সালে ধ্বসে পরা অর্থনীতি, রাজনীতি, প্রশাসন, প্রতিরক্ষা, বিচারব্যবস্থাসহ দেশ পরিচালনার সমস্তদিক কী করে পুননির্মান করতে হয় সে প্রক্রিয়াকে বোঝানো হয়েছে। স্বাধীনতা লাভের পর বাংলাদেশের অবস্থা ভয়াবহ ছিলো। দুর্ভিক্ষের অবস্থার মতো। তাছাড়া ১৯৭০ সালে বিশাল ঘূর্ণিঝড়ে প্রাণ হারায় প্রায় আড়াই লক্ষ বাঙালি। সেই দূর্যোগ কাটিয়ে উঠতে না উঠতেই শুরু হয়েছিল স্বাধীনতা যুদ্ধ ও যাতে প্রাণ যায় ৩০ লক্ষ বাঙালির। সবকিছু মিলিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী অবস্থা ছিলো ভয়াবহ। ধস নেমে এসেছিলো শিল্প ও কৃষিক্ষেত্রে। জনসংখ্যার ঘনত্বের তুলনায় সবকিছুর যোগান অনেক কম ছিলো। বেশিরভাগ নাগরিকই ছিলো নিরক্ষর। কিন্তু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৭২ সালের ১০ ই জানুয়ারী স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন ও সরকার গঠণ করেন। যোগদান করেন বিভিন্ন আন্তির্জাতিক সংস্থায়। গঠণ করেন গণপরিষধ আইন, আবকাঠামো উন্নয়ন। তাছাড়া অর্থনৈতিক উন্নয়ণে গ্রহণ করেন উপযুক্ত পদ্ধতি। যার কারণে আমরা বাহির থেকে অনেক সাহায্য সহযোগিতা পাই। বঙ্গবন্ধু ছিলেন একজন অসাধারণ নেতা। তিনি যখনই আমাদের এই দেশ পুনর্গঠন করে উন্নয়নের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন তখনই তা অনেকের কাছে পছন্দ হয়নি। তাদের ষড়যন্ত্রে ১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগষ্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নিহত হন সপরিবারে। তখন আবার থেমে যায় বাংলার উন্নয়ন।
বঙ্গবন্ধুর শাহাদাতের পর বাংলাদেশের উন্নয়ন
১৯৭৫ সালের ১৫ই আগষ্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানঅকে সপরিবারে হত্যা করা করা হলেও বিদেশে থাকার কারণে ও সৌভাগ্যে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধু কণ্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহেনা। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল সোনার বাংলা গড়ার। আর এই স্বপ্নকে বাস্তবায়ণ করতে দেশরত্ন শেখ হাসিনা প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তাছাড়া অন্যান্য ক্ষমতাশীল দলের সদস্যারাও চালিয়ে যাচ্ছেন প্রচেষ্টা। স্বাধীনতার পরাজিত শত্ররা আমাদেরকে বলেছিলো, স্বাধীনতা অর্জনের ১০০ বছর পরও আমাদের দেশের মাথাপিছু আয় ১০০০ ডলার হবে না। কিন্তু স্বাধীনতার ৫০ বছরেই তাদের কথার দ্বিগুণ পরিমাণ অর্থাৎ বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ২০৬৪ ডলারে পরিণত হয়েছে। যেখানে ১৯৭০ সালে এদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ছিলো মাত্র ১৪০ ডলার। তাছড়া এশিয়ার মধ্যে করোনাকালীন সময়ে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির হার কমেনি বরং বেড়েছে। হেনরি কিসিঞ্জারের কথা অনুযায়ী এই যুদ্ধবিধ্বস্থ দেশ যে "তালাবিহীন ঝুড়ি" নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিলো। কিন্তু ১৯৭১ সালের পর থেকে শোষণ ও বঞ্চণার পথ পেরিয়ে আমাদের তা এখন তালাবিহীন নয়। সেই ঝুড়ি এখন শুধু সাফল্যে পরিপূর্ণ। কেননা বাংলাদেশের বর্তমানে রিজার্ভ ৪৪ বিলিয়ন ডলার।
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা
দেশরত্ন শেখ হাসিনা ভিশন ২০২১ অনুযায়ী উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হওয়ার লক্ষ্য দিয়েছিলেন এবং আমরা তা অর্জন করেছি। প্রথমে দরিদ্র, তারপর স্বল্পোন্নত এবংস্বাধীনতার ৫০ বছরের মাথায় এসে আমরা উন্নীত হয়েছি উন্নয়নশীল দেশে। ভিশন ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ একটি আধুনিক রাষ্ট্রে পরিণত হওয়ার লক্ষ্য রয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক মেগা উন্নয়ন প্রকল্প চালু রয়েছে। বড় বড় ফ্লাইওভার, মেট্রোরেল, পদ্মাসেতুর মতো কাজ। তাছাড়া বাংলাদেশে স্থাপণ করা হয়েছে রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্র ও ৫৭ তম দেশ হিসেবে বাংলাদেশ মহাকাশে প্রেরণ করেছে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১।
তাছাড়া আরো চলছে ব্যপক উন্নয়ন কাজ।
সুবর্ণ জয়ন্তীতে বাংলাদেশের অর্জন
বর্তমানে পৃথিবীতে মোট ১১ টি দেশকে ভবিষ্যত উন্নয়নের 'উদীয়মান ১১' বলে গণনা করা হয় যার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। অর্থনীতিতে যে দেশ একদম শেষের দিকে ছিলো সে দেশ বর্তমানে অর্থনীতিতে ৪১ তম। গত কয়েক বছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির হার গড়ে ৭ শতাংশের আশেপাশে ধরে রেখেছি। যেখানে ১৯৭৮ সালে দারিদ্রের হার ছিলো ৭৫%, সেখানে বর্তমানে তার হার ২০%। বাংলাদেশের জিডিপি ( Gross Domestic Product) কেবল কৃষির উপর নির্ভর নয়। কৃষিতে যেখানে জিডিপি তে অবদান রাখছে মাত্র ১৩%, তখন শিল্প ও সেবা খাত অবদান রাখছে যথাক্রমে ৩০% ও ৫৭%। এখন আর বাংলাদেশে মানুষ না খেতে পেয়ে মারা যায় না। বরং বাংলাদেশ অনেকক্ষেত্রে নিজেদের চাহিদা পূরণ করে তা বিদেশে রপ্তানি করে অর্থ উপার্জন করছে। বাংলাদেশ রেমিটেন্স প্রাপ্তিতে সপ্তম। বাংলাদেশ থেকে অন্যান্য দেশে প্রবাসীরা কাজ করছে এবং দেশে টাকা পাঠাচ্ছে। যার ফলে সমৃদ্ধ হচ্ছে বাংলাদেশের অর্থনীতি। ফ্রিল্যান্সিং করেও ফ্রিল্যান্সাররা দেশের উন্নতি সাধন করছে। পাশাপাশি শিশুমৃত্যুহার, গড় আয়ু, জন্মকালে মাতৃমৃত্যুর হার অনেক কমেছে এবং যা চোখে পরার মতো। বাংলাদেশের পোশাক, ঔষধ, সিমেন্ট, সবজি, মাছ এবং বিভিন্ন ফলমূল বিশ্বের প্রায় সব দেশে রপ্তানি হয়। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ অত্যন্ত সফলতার সাথে এমডিজি (Millennium Development Goals) অর্জন করেছে। পাশাপাশি সকল ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ব্যাপক উন্নতি সাধন হয়েছে।
বাংলাদেশের উন্নয়নের অন্তরায়
যদিও সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের ব্যপক উন্নয়ন হচ্ছে, তবে এর বাঁধা হয়ে দাড়াচ্ছে দুর্নীতি। বাংলাদেশের উন্নয়নে সকলে কাধে কাধ মিলিয়ে কাজ করে গেলেও অনেকে ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে নিজেদের ধন-সম্পদ ও টাকার কথা চিন্তা করে দেশকে ঠকাচ্ছে। তারা নিজেদের স্বার্থে এসকল কাজ করছে। এদের দ্বারা দেশে কোন প্রকার উন্নয়ন সম্ভব নয়। আমাদের দেশের উন্নয়নে প্রধান সমস্যাটিই হচ্ছে দূর্নীতি। তাই আমাদের বিশেষ লক্ষ্য রাখতে হবে যে শুধুমাত্র যোগ্য লোকেরাই যেন উপযুক্ত চেয়ারে বসে।
ডিজিটাল বাংলাদেশ
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে আমাদের আরেক প্রাপ্তি হচ্ছে ডিজিটাল বাংলাদেশ। সেই লক্ষ্যে বর্তমান সরকার আমাদের বাংলাদেশকে বিশ্বের সকল দেশের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’-এর রূপকল্প ঘোষণা করেছিলো। ভিশন ২০২১ অনুযায়ী বাংলাদেশ একটি ডিজিটাল দেশ হিসেবে বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে বলে বলা হয়েছিলো। ভিশন ২০২১-এর মূল লক্ষ্য ছিলো একটি সুখী, সমৃদ্ধ, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে গড়ে তোলা। বর্তমানে বাংলাদেশ প্রায় সফলতার সাথেই তা অর্জন করেছে। হয়তো করোনা মহামারির মতো এমন কোন বাঁধা না আসলে বাংলাদেশ আরো বেশি সফলতার সাথে তা অর্জন করতো।
বাংলাদেশের উন্নয়ণে আমাদের কর্তব্য
একটি স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে আমাদের দেশের প্রতি অবশ্যই একটি দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে। আমাদের কাধেঁ কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে হবে। আমরা জানি, শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড। যেদেশের লোক যত শিক্ষিত সে দেশ তত উন্নত। আর তাই দেশের সকলকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে। বেকার বসে না থেকে বিভিন্ন কাজ শিখে তা করতে হবে। যার ফলে নিজের অর্থনৈতিক ঘাটতি যেরকম পূর্ণ হবে তেমনি দেশের উন্নয়নও হবে।
উপসংহার
আমরা আমাদের এই দেশ ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে পেয়েছি। তাদের জন্য আজ আমরা স্বাধীনভাবে এই দেশে বাস করতে পারছি। তাই আমরা সবসময় তাদেরকে স্বরণ করবো। তাদের স্বপ্ন ও বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন সোনার বাংলা গড়ে তুলবো। দেশের সার্বিক উন্নয়নে কাধেঁ কাঁধ মিলিয়ে কাজ করবো ও সুবর্ণ জয়ন্তী পর ২০৪১ সালে উন্নত দেশে পরিণত হবো ইনশাআল্লাহ।
স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী রচনা |
সমাপ্ত
বিঃদ্রঃ আশা করি স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী রচনাটি তোমাদের ভালো লেগেছে। ভুল হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রইলো. তোমার মতামত ও তুমি কী নিয়ে পোস্ট চাও তা নিচের কমেন্ট বক্সে বলে দাও। ধন্যবাদ। আসসালামুয়ালাইকুম।
👌👌🏻👌👌🏼👌👌🏾👌👌🏿👌
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ🥰🥰🥰
������ Thank you
You are most welcome🥰
Bangabundhu satelite 2 hbe nah vai 1 hbe
ভুলটি ধরিয়ে দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এখন ঠিক করা হয়েছে। আশা করি পাশে থাকবেন ইনশাআল্লাহ।
ধন্যবাদ ��
আপনাকেও ধন্যবাদ। আশা করি আমার ওয়েবসাইটের পাশে থাকবেন ইনশাআল্লাহ।❣️
'স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী ও আমাদের অর্জন'
এই রচনায় কি আপনার উপরের রচনার কথ লিখলে হবে
জ্বি, লিখতে পারবেন। কারণ স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা ও উন্নয়ন নিয়েও পয়েন্ট আছে। ধন্যবাদ। আসসালামুআলাইকুম❣️ আশা করি সাইটের পাশে থাকবেন ইনশাআল্লাহ...
We are proud . Because we are Bangladeshi “1971“
Yes...you are right❣️ Love Bangladesh❣️🇧🇩❣️ Long live our country...
হ্যাঁ খুব ভালো লেগেছে।ধন্যবাদ
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি আমার সাইটের পাশে থাকবেন ইনশাআল্লাহ ❣️ ভালো থাকুন। দোয়া রইলো,,,
পয়েন্টের সংখ্যা আরও বারালে খুবি উপকৃত হতাম
তাহলে আগামীকালকে আরো কয়েকটা পয়েন্ট এড করবো ইনশাআল্লাহ।❣️
স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধু " ai rochonar point gulo aktu bole diben, 1500 word a likhte hobe . kindliy point or puro rochonata dile onk upokrito hobo, thank you brother
আপনার কথা অনুসারে এগুলা সংযোজন করা হবে। স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধু রচনাটা কী আলাদা লিখলে ভালো হবে নাকি এটার মধ্যেই কয়েকটা পয়েন্ট সংযোজন করে দিবো? আপনার মতামত জানানোর জন্য ধন্যবাদ।
বলতেছি এখন ও দিলেন না স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধু
আপনি এই রচনাটিই লিখতে পারবেন। কেননা এখানে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কিত কথা আছে। "বাংলাদেশের স্বাধীনতা পূর্ব ইতিহাস" এই পয়েন্টটিকে "বাংলাদেশের স্বাধীনতা পূর্ব ইতিহাস ও বঙ্গবন্ধু" এবং "স্বাধীনতা অর্জনের পর বাংলাদেশের পুনর্গঠন" পয়েন্টটিকে "স্বাধীনতা অর্জনের পর বাংলাদেশের পুনর্গঠনে বঙ্গবন্ধু" এই পয়েন্ট দিতে পারেন। সাথে আপনি ইচ্ছা করলে আরো কিছু তথ্য সংযোজন করতে পারেন বা এটাই রাখতে পারেন। য়াশা করি, তাহলেই আপনার কাঙ্খিত রচনাটি হয়ে যাবে। ধন্যবাদ,
সাথে আধুনিক বাংলাদেশ নিয়ে কিছু দিলে ভালো হতো
ইনশাআল্লাহ সংযোজন করা হবে,,,
সাথে আধুনিক বাংলাদেশ নিয়ে আজকে দিলে ভালো হয়
দয়া করে কি বলবেন, নতুন রচনা লিখতে হবে আধুনিক বাংলাদেশ নিয়ে নাকি স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী রচনার মধ্যেই এমন একটা পয়েন্ট যোগ করবো?
জ্বি। আপনার কথা অনুযায়ী উক্ত রচনায় আধুনিক বাংলাদেশ পয়েন্টটা এড করলাম। আর যদি ডিজিটাল বাংলাদেশ রচনাটি আপনার আলাদাভাবে প্রয়োজন হয় তবে কমেন্টে জানাতে পারেন। ধন্যবাদ।
জাতীয় শিশু দিবস নিয়ে রচনা চাই
ইনশাআল্লাহ। আগামীকাল দেওয়ার চেষ্টা করবো ❣️
সাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী ও উন্নয়ন এ রচনা টি কি আছে
উক্ত রচনায় স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীর পাশাপাশি বাংলাদেশের উন্নয়ন নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে। যেমন মনে করেন এখানে একটা পয়েন্টে আছে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে বাংলাদেশের অর্জন, এটাকে আপনি স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে বাংলাদেশের উন্নয়ন লিখতে পারেন। তাছাড়া স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে বাংলাদেশের উন্নয়ন নিয়েও বিষদ আলোচনা করা হয়েছে উক্ত রচনায়। আপনি কয়েকটা পয়েন্টের নাম পরিবর্তন করে কিংবা সরাসরি উক্ত রচনাটিই লিখতে পারবেন। ধন্যবাদ। আসসালামুআলাইকুম।
assa shadinoter souborno joyonti o bongobondhu sopner Bangladesh roconai Kiki point likbo kindly akin bolte Patten
assa shadinoter souborno joyonti o bongobondhu sopner Bangladesh roconai Kiki point likbo kindly akin bolte Patten
আসসালামুয়ালাইকুম। প্রথমেই আমি আপনার কাছে দুঃখ প্রকাশ করছি একটু দেরি করে রিপ্লাই দেওয়ার জন্য। স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ এই রচনাটি আপনি উপরোক্ত রচনা অবলম্বনে লিখতে পারবেন। স্বাধীনতা অর্জনের পর বাংলাদেশের পুনর্গঠন, এই পয়েন্টার মধ্যে আপনি "স্বাধীনতা অর্জনের পর বাংলাদেশের উন্নয়ন ও বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন" তা লিখতে পারেন। স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে বাংলাদেশের অর্জন এই পয়েন্টে লিখতে পারেন, " স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ"। আপনি পয়েন্টগুলির মধ্যে আরো তথ্য সংযোজন করতে পারেন। আরো বেশ কয়েকটা পয়েন্ট নিজ থেকে বানাতে পারেন। ধন্যবাদ। সাথেই থাকুন আমার সাইটের😍
reply please
✅সবার উদ্দেশ্যে বলি, আপনারা কমেন্ট করবেন বেশি বেশি। এতে একজন ব্লগ লেখকের তার অডিয়েন্সদের জন্য ভালো কিছু দিতে অনুপ্রেরণা যোগায়।
✅ কমেন্টের রিপ্লাই দিতে যদি আমি দেরি করি তবে সাইটে থাকা বাম পাশে যেই কমলা রঙের যোগাযোগ বাটনটি দেখতে পাচ্ছেন সেখানে ক্লিক করে ফেসবুক পেইজ অথবা হোয়াটসঅ্যাপ এ ম্যাসেজ পাঠাতে পারেন। ধন্যবাদ। আসসালামুয়ালাইকুম।❣️